Goji Cream বাংলাদেশ, মূল্য, রিভিউ, কিভাবে ব্যবহার করবেন: গ্যারান্টি-সহ – 15 বছর – বোটক্স ছাড়াই!

By | May 21, 2021

হামিদা বানু

মাসের সেরা কাহিনী: “আমার সৌন্দর্যের কাহিনী”

নমস্কার আমার প্রিয় পাঠকেরা। আজ আমি কীভাবে আমার সৌন্দর্যকে অনেক-অনেক দূরে খুঁজে পেতে সক্ষম হয়েছিলাম, এবং কীভাবে আমি সেটাকে বাড়ি অবধি নিয়ে আসতে পেরেছিলাম সেই কাহিনী শোনাব।

প্রথম কথা হল, আগে নিজের পরিচয়টা দিই। আমি হামিদা বানু, বয়স 47 বছর, বর্তমানে চট্টগ্রামে বসবাসরত।

এটা আমার কাহিনী একদিন আমি ঘুম থেকে উঠে যখন আয়নার দিকে তাকালাম, আমার চোখ ঠেলে জল বেরিয়ে এল।

আমার কলাপটা মোটা-মোটা ভাঁজ এবং সূক্ষ্ম রেখায় পরিপূর্ণ ছিল- ওই দিনটা ছিল ঠাণ্ডা শরতের সকাল, কিন্তু আমার একটু উষ্ণতা আর আলোর আকাঙ্খা হচ্ছিল। কোন এক কারণে অতীতে এক মহিলার ব্যাপারে পড়া একটা গল্পের কথা আমার মনে পড়ে গেল, যিনি তিউনিশিয়ার এক স্পা-তে গিয়ে নিজের মুখমণ্ডলকে পুনরুজ্জীবীত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। প্রাক্তন এই ফরাসী উপনিবেশটি বিশেষজ্ঞ প্রসাধনবিদে ভরা ছিল, যারা দুর্দান্ত সব স্থানীয় সামগ্রী ব্যবহার করে মানুষকে সাহায্য করতেন। এই বিশেষজ্ঞেরা বাংলাদেশের সৌন্দর্যবিদদের থেকে 2-3 গুণ শস্তায় কাজ করেন। আমার মনে হয় এই কারণে গোটা বিশ্বের লোকেদের মধ্যে তিউনিশিয়ায় যাবার হিরিক এত বেশি, বাংলাদেশের লোকেদের মধ্যেও :-)

“আমার তো সুন্দর হবার অধিকার আছে, তাই না?!” – এই কথাটা মাথায় রেখে, আমি তিউনিশিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে চারিদিকে কথা বলতে শুরু করলাম। অতি শীঘ্রই আমি এক পর্যটন সংস্থার 50% ছাড়ে তিউনিশিয়া ভ্রমণের কথায় প্ররোচিত হয়ে পড়লাম। আসল কথায় আসি, 2 দিন পরেই আমি তিউনিশিয়ার শান্তিপূর্ণ রিজর্ট শহর হ্যামামেটের বায়ো আজুর স্পা সেন্টার আমার বুকিং করে ফেললাম। আমি সেখানে পৌঁছানোর সাথে-সাথেই স্থানীয় জাদুকরেরা তাদের কাজ শুরু করে দিলেন। অ্যালগি আর কাদার পরৎ লাগানো বা হাইড্রো মাসাজ টিউব ইত্যাদির কাহিনী বলে আমি আপনাদের সময় নষ্ট করতে চাই না। সেটা আমার বক্তব্যের বিষয় নয়। আমি আপনাদের আমার মুখের ব্যাপারে তারা কী করলেন সেটাই জানাতে চাই।

কোর্সটা 12 দিনের জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল। আমি যাতে পরবর্তীকালে আমার মুখের পরিবর্তন চাক্ষুস করতে পারি সে জন্য নিজের মুখের ছবি তুলে রেখেছিলাম। তাহলে, কাহিনীতে ফিরি, আমি এক বিখ্যাত প্রসাধনবিদের বিলাসবহুল চেয়ারে বসেছিলাম, ট্রিটমেন্টটা উপভোগ করছিলাম – সেটা অত্যন্ত আনন্দের ছিল। হালকা মনকে শান্ত করা সঙ্গীত বাজছিল, মশালাদার সুগন্ধ ছিল যা সেখানকার বাতাসকে সুরভিত করে রেখেছিল, আর ছিল অনন্য এক ক্রিম দিয়ে দারুণ মাসাজ। with a unique cream. গোটা প্রক্রিয়াটর জন্য 15-20 সময় লেগেছিল। এটা 12 দিন ধরে চলেছিল। আর তার ফলাফল কী হয়েছিল তা তো আপনারা আমার ছবিতেই দেখতে পাবেন। এই দেখুন।

ত্বকের দৃঢ়তা পুনরুদ্ধার করে – Goji Cream এটা কি, প্রয়োগ কিভাবে

আমার চোখের নিচের ফোলা ভাব, ভাঁজ, এবং সূক্ষ্ম রেখাগুলো সব চলে গেছিল! আমার মুখমণ্ডল থেকে 15টা বছর যেন উধাও হয়ে গেছিল! আমি হতবাক ও ভীত ছিলাম। আমার প্রসাধনবিদ শুধু হাসছিলেন, তিনি তার ক্লায়েন্টদের এই ধরনের প্রতিক্রিয়ায় অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। এত ফলপ্রসূ একটা প্রোডাক্টের নামটা আমি তার থেক জানতে চেয়েছিলাম, আর তিনি বলেছিলেন সেটাকে Goji Cream বলে। Goji Cream.

তারপর যা হয়েছিল সেটা খুবই স্বাভাবিক, আমি বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলাম, এবং আমার পরিবারের লোক থেকে শুরু করে আমার সব বন্ধুবান্ধবেরা আমার উপর প্রশ্নের বোমা নিক্ষেপ করা শুরু করেছিল। কী ঘটেছিল সে ব্যাপারে আমি খোলাখুলিভাবে সবাইকে বলেছিলাম, কিন্তু ভিতরে-ভিতরে আমি বিষণ্ন ছিলাম। সকলে সত্যিই ভীষণ আনন্দ পেয়েছিল, কিন্তু আমি আমার মায়ের চোখে বিষাদের ছায়া দেখেছিলাম। কী ঘটেছে আমি বুঝতে পেরেছিলাম। একজন মহিলা শেষ অবধি মহিলাই, যত দিন সে বাঁচে- আর আমার মা-ও আমার মতোই সুন্দরী হতে চাইছিলেন। কিন্তু আমি 71 বছর বয়সী একজন মহিলাকে একা তিউনিশিয়ায় পাঠাতে চাইনি। আমি আমার শহরের বিভিন্ন দোকানে ওই ক্রিমটার খোঁজ করলাম, কিন্তু কেউ তার নামই শোনেনি…

এমন মনে হচ্ছিল যেন আপনি যে কোন জায়গা থেকেই ক্রিমটা অর্ডার করতে পারেন

মাস ছয়েক এইভাবেই কেটে গেল, আর তারপর হঠাৎ করেই একটা অলৌকিক ব্যাপার ঘটে গেল! ইন্টানেট ঘাঁটতে-ঘাঁটতে আমি অতি পরিচিত একটা নামে এসে হোঁচট খেলাম- নামটা ছিল Goji Cream! Goji Cream! আমি পরীক্ষা করে দেখলাম, সব ঠিকঠাকই ছিল। প্যাকেজিংটা কিছুটা আলাদা ছিল যেরকম আমি তিউনিশিয়ায় দেখেছিলাম তার থেকে, কিন্তু দামও অনেকটাই কম ছিল। এমনটা কি হতে পারে যে তিউনিশিয়ায় আমার থেকে বেশি নেওয়া হয়েছিল বাড়িতে পরিষেবাগুলো দেবার কারণে? প্রসঙ্গে ফিরে আসি, আমার কিছুটা সন্দেহ থেকেই গেল, কিন্তু তা সত্ত্বেও আমি সেটা অর্ডার করলাম! এটা কতটা কার্যকরী তা আমি জানতাম, আর আমি যদি আসলটার সন্ধান পেয়ে থাকি তাহলে সেটা আমার হাত ছাড়া করা উচিৎ নয়! প্যাকেজটা 5 দিনের মধ্যে আমার হাতে এসেছিল।

আমি আর আমার মা একসঙ্গে কোর্স শুরু করেছিলাম। ওটা কীভাবে করতে হয় তার সবটাই আমার জানা ছিল। নিঃসন্দেরে আমরা তিউনিশিয়ার সেই অসাধারণ স্পায়ের বিলাসবহুল চেয়ার আর সুগন্ধকে মিস করছিলাম, কিন্তু Goji Cream তার কাজটা করেই যাচ্ছিল। Goji Cream আমার মা মাত্র 12 দিনেই তার মুখমণ্ডল থেকে 15টা বছর মুছে ফেলতে পেরেছিলেন। প্রতিদিনের হিসেবে তা দিন প্রতি এক বছর করে ছিল।

এই হল আমার পরিশ্রমের ফল:

আমি সঙ্গে-সঙ্গে ক্রিমের আরও 6টা টিউবের অর্ডার দিয়েছিলাম- আমার মায়ের জন্য, আমার বন্ধুর জন্য এবং আমার নিজের জন্য। আমার হাতে যেহেতু এখনও ওর চেয়ে ভাল ত্বক পরিচর্যার কোন প্রোডাক্ট নেই, তাই ওটা আমার খুব কাজে লাগবে। ফলাফলটা সত্যই খুব দ্রুত এসেছিল। এটা সত্যিই অসাধারণ!

তাহলে এই ছিল আমার কাহিনী। আমি সত্যিই আশা রাখি যে আমার কাহিনী অনেক লোকেরই উপকারে আসবে। মেয়েদের সবসময়েই ঝলমেল লাগা উচিৎ, তাদের বয়স নির্বিশেষে!

মন্তব্যসমূহ – Goji Cream রিভিউ, ফোরাম, কার্যকর

আলিনা

আমার বিশ্বাসই হচ্ছে না এই ভদ্রমহিলার বয়স 71 বছর :)) আমি এক্ষুণি ক্রিমটা অর্ডার করতে চলেছি। আপনারা কি প্রোডাক্টের ওয়েবসাইটে গিয়ে এই ক্রিমটার কম্পোজিশন সম্বন্ধে পড়েছেন? এটা সত্যিই অসাধারণ :)))

তুহিনা খাতুন

Goji Cream এক অসাধারণ জিনিস! গত বছর এটা গোটা বিশ্ব জুড়ে বিপুল জনপ্রিয় হয়েছিল।

সাবিনা ইয়াসমিন

তাহলে অবশেষে একটা জিনিস কি পাওয়া গেল যেটা সত্যি-সত্যিই কাজের? আমি এতদিন ধরে সব আলতু-ফালতু জিনিসের পিছনে প্রচুর পয়সা খরচ করে হাঁপিয়ে উঠেছি। এটাতে যদি কাজ হয়, তাহলে আমি এটা অবশ্যই অর্ডার করব।

নৌশিন আলি

এটা একটা দুর্দান্ত পুনরুজ্জীবিতকারী প্রোডাক্ট! ছোট-ছোট ভাঁজগুলো কোন ছাপ না রেখে একেবারে মিলিয়ে যায়।

হামিদা বানু

ছবির জন্য ধন্যবাদ! এটা একটা অবিশ্বাস্য ফলাফল! বন্ধুরা, প্লিজ আপনাদের ফলাফালগুলোর ব্যাপারে লিখুন! এটা সত্যিই খুব আকর্ষক।

জাহিরা আখতার

এটা আমি কোন দোকানে দেখিনি… আপনাকে সম্ভবত এটা এই সাইট থেকেই অর্ডার করতে হবে… যেহেতু সেটা অনেক বেশি নিরাপদ।

আঁখি আলমগীর

3টা কোর্স করার পর আমি আমার বলিরেখাগুলো থেকে পুরোপুরি মুক্তি পেয়েছিলাম, এমনকি সবচেয়ে গভীরগুলোও মিলিয়ে গেছিল। আমার কাছে সেটা স্বপ্ন সত্যি হয়ে যাবার মতোই ছিল, ইয়ার্কি করছি না! আমার ভীষণ ভাল লাগছে এটা ভেবে যে, আমি এই ব্লগটা খুঁজে পেয়েছিলাম, ক্রিমটার ব্যাপারে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ!

হামিদা বানু

এটা আপনার কাজে লেগেছে বলে আমি ভীষণ আনন্দিত :) দেখুন, আমিও ক্রিমটা হঠাৎ করেই পেয়ে গেছিলাম, আমি ওটার খোঁজে ছিলাম না। cream আমার মনে এটা এমন একটা জিনিস যা তোমার অন্যদের সঙ্গে শেয়ারই উচিৎ!

ফিরদৌস আরা

এই মহিলাটি খুবই সুন্দরী! উনি আমার থেকে অনেক বেশি সন্দরী, এমনকি আমার বয়স মাত্র 30 হলেও :(( আমি ক্রিমটা কেনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি।

অলি আলম

কোন সন্দেহই নেই বাংলাদেশের উচ্চবর্গীয় মহিলারা শীঘ্রই এই ক্রিমটার ব্যাপারে জানতে পারবেন, আর সেটা যখন হবে, তখন বাজারে আর একটাই ক্রিম বাকি থাকবে না, তাই আমি ঠিক করেছি আমি কিছু মজুত করে রাখব। কখন কী ঘটে কে বলতে পারে :)

সোফিয়া আনিস

বন্ধুরা, আপনারা কি জানেন বলিরেখা মেটানোর পাশাপাশি Goji Cream ফোলা ভাবগুলোও কমায়? আমার চোখের নিচে ভয়ংকর রকমের কালো ছোপ ছিল, কিন্তু এখন আর সেগুলো একেবারেই নেই। আমি ভীষণ খুশি!

হামিদা বানু

তফাৎটা আমার কাছে একেবারে স্পষ্ট! দারুণ, আপনার প্রতিক্রিয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ :)))

আমীরা রহমান

আমিও শুনেছিলাম এই Goji Cream-এর ব্যাপারে কিন্তু কোথা থেকে অর্ডার করব সে ব্যাপারে আমার কোন ধারণা ছিল না। আপনার পরামর্শের জন্য অজস্র ধন্যবাদ!

মেহরিন মাহমুদ

আমি ইতিমধ্যেই এটা অর্ডার করেছি! তাড়াতাড়ি করুন!!

সানিয়া সুলতানা

আমার স্বামী আমার জন্মদিনের উপহার হিসেবে এটা এনেছিল :))) ও বলেছিল আমি পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী মহিলায় হয়ে উঠব :))) আর কী হল বলুন তো? ও ঠিকই বলেছিল :)

এক মহিলা পাসপোর্ট নিয়ন্ত্রণ পেরিয়ে যেতে পারেননি কারণ তিনি তার মেয়ের তৈরি একটা ত্বক পুনরুজ্জীবনের প্রোডাক্ট অত্যধিক মাত্রায় ব্যবহার করছিলেন

জশোর বিমানবন্দরের একটা ঘটনাকে এর জন্য ধন্যবাদ দিতে হয়, যার থেকে সাধারণ মানুষ মুখমণ্ডলের ত্বকের পুনরুজ্জীবনের সঙ্গে যুক্ত এক অসাধারণ বৈজ্ঞানিক সাফল্যের ব্যাপারে জানতে পারেন, যা এক বাংলাদেশি মহিলা তার মায়ের জন্য করেছিলেন কারণ তার মায়ের বার্ধক্য আসতে শুরু করেছিল।

এই অবিশ্বাস্য ঘটনাটি সম্প্রতি জশোর বিমানবন্দরে ঘটেছে। সীমাসুরক্ষা বাহিনীর এক আধিকারিক একজন 45 বছর বয়সী মহিলাকে আটকায় যখন তিনি বাংলাদেশ থেকে প্যারিস যাবার বিমানের একটি টিকিট কিনছিলেন। ওই মহিলার আইনি প্রতিনিধিদের মধ্যে একজন দেওয়া বিবরণ অনুযায়ী, ওই আধিকারিক ওই মহিলার পাসপোর্টে থাকা ছবির সাথে তার মুখের কোন মিল খুঁজে পাচ্ছিলেন না।.

পাসপোর্টে যার ছবি দেখা যাচ্ছে সেই মহিলা আর এই মহিলা একই মানুষ এই মর্মে ওই মহিলার দেওয়া সমস্ত রকম স্পষ্টীকরণ দেওয়া আর এটা বলা সত্ত্বেও যে, বিমানবন্দরে আসার কয়েক সপ্তাহ আগেই তার মেয়ের দ্বারা – যে একজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয় – তৈরি একটি ত্বক পুনরুজ্জীবন ক্রিম ব্যবহার করে তার চেহার-ছবি বদলে গেছে, বিমানবন্দরের ওই আধিকারিক তার কথা একেবারেই বিশ্বাস করেননি এবং পরিস্থিতির আরও স্পষ্টীকরণ দেবার জন্য তাকে আটক করেন।

“আমরা আমাদের গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ করে থাকি। পাসপোর্টে যে ছবিটা রয়েছে সেটা একেবারেই অন্য কোন মহিলার বলে মনে হচ্ছে। পাসপোর্টধারক পাসপোর্টে থাকা ছবির মহিলার থেকে অন্তত 15 বছর কময় বয়সী দেখাচ্ছেন। যে বিষয়টা আমার মধ্যে আরও বেশি সন্দেহের উদ্রেক করে তা হল, এই পাসপোর্ট কিন্তু খুব বেশি দিন হল জারি করা হয়নি- মাত্র মাস খানেক আগেই করা হয়েছে। আমি যতদূর জানি, এমনকি প্লাস্টিক সার্জারি করেও এত দ্রুত ওইরকম ফলাফল পাওয়া একেবারে অসম্ভব। আর সেটাই আমাদের সন্দেহের মূল কারণ।“

শাহিদুল ইসলাম (জশোর বিমানবন্দরের সীমাসুরক্ষা বাহিনীর আধিকারিক)

তবে, এটা বোঝা গেল যে, সত্যি-সত্যিই এমন একটা প্রোডাক্ট আছে যেটা ওইরকম দ্রুত ফলাফল দিতে পারে কোন অপারেশন ছাড়াই! আর সেই প্রোডাক্টটা তৈরি করেছেন এক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ে যার বাড়ি বাংলাদেশেই, যে তার মাকে তার যৌবন ও সৌন্দর্য ফিরিয়ে দিতে চেয়েছিল।

পারিবারিক ব্যবহারের জন্য পেশাদারী যত্ন – কি, কিনতে, মূল্য

হ্যালো, ফারজানা ইয়াসমিন! দয়া করে আমাদের জানান আপনি কীভাবে এই ত্বক পুনরুজ্জীবনের প্রোডাক্টটি তৈরি করতে সমর্থ হলেন, যে এতটাই ফলপ্রসূ যে, তা আপনার মাকে একজন সন্দিগ্ধ বিমানযাত্রী করে তুলেছিল কারণ তার পাসপোর্টের ছবির সঙ্গে তার আসল মুখের মিল পাওয়া যাচ্ছিল না বলে?

দেখুন, জিনিসটা আমি আমার আম্মির কথা ভেবেই তৈরি করেছিলাম, যিনি আমাকে মানুষ করেছেন এবং আমার পড়াশোনা চালিয়ে যাবার জন্য কঠোর পরিশ্রম করছিলেন… বেশ কয়েক বছর আগে, আমার আব্বা মারা যান। আমি সেই সময়ের কথা আর মনে করতে চাই না। আমার আম্মি একা হাতে আমাকে বড় করে তুলেছেন… সময়টা খুবই কঠিন ছিল তার জন্য; তাকে দু’-দুটো জব করতে হয়েছিল আমার পড়াশোনা চালিয়ে যাবার জন্য। বহু বছর ধরেই গোটা সংসার চালানোর দায়িত্ব তাকে একাই নিজের কাঁধে নিয়ে চলতে হয়েছে। আপনার কল্পনা করতে পারেন সেটা কতটা কঠিন কাজ ছিল? প্রতিনিয়ত কাজের চাপ আর সংসারের বোঝা তার স্বাস্থ্যের অবস্থা খারাপ করে দিয়েছিল। তার বয়স মাত্র 45 বছর ছিল, কিন্তু তাকে তার প্রকৃত বয়সের তুলনায় অনেকটাই বেশি বয়সী দেখাত। স্পষ্টতই, তিনি কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করতেন না, আর একাকীত্বে ভুগতেন। ওই বয়সে এসে নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে আবার নতুন করে শুরু করাটা খুবই কঠিন

আর সেই জন্যই আপনি তাকে সাহায্যের চেষ্টা করছিলেন?

অবশ্যই, আমি কীভাবে আমার আম্মিকে ওইভাবে তিলে-তিলে নিজের জীবন শেষ করে দিতে দেখতাম! হাজার হলেও, 45 বছর তো খুব বেশি একটা বয়স নয়! ওই বয়সে মানুষ নিজের জন্য বাঁচা শুরু করে এবং একটা আনন্দে জীবন কাটাতে চায়! আমার আম্মিকে এ ব্যাপারে সাহায্যের জন্য আমি এতটাই উৎসুক ছিলাম যে, আমি তার জন্য একটা ত্বক পুনরুজ্জীবনকারী প্রোডাক্টের খোঁজ করার সিদ্ধান্ত নিই যাতে তার সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাস ফিরে আসে। তবে, আমি ওষুধের দোকানগুলো থেকে শুরু করে বিউটি সালোন, ইন্টারনেট সব ঘেঁটে ফেলেও সত্যিকারের ভাল কোন পুনরুজ্জীবনকারী ক্রিমের সন্ধান পাইনি।

আর তারপরেই আপনি নিজেই একটা প্রোডাক্ট বানিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিলেন?

হ্যাঁ, কারণ আমি ঔষধবিজ্ঞান নিয়েই পড়াশোনা করছিলাম এবং শীঘ্রই আমার বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি সম্পূর্ণ হবে, আর আমি ওই বিষয়ের একজন ডিগ্রিধারী বিশেষজ্ঞে পরিণত হব। তাই, ওটা করার মতো যোগ্যতা ও জ্ঞান দুই-ই আমার আছে। আমি আমার ক্রিম তৈরির জন্য শুধুমাত্র প্রাকৃতিক উপাদানগুলোরই ব্যবহার করেছি।

প্রথম ফলাফলটা ছিল চমকে দেবার মতো! আপনারা আমার আম্মির কাহিনীটাকে একটা উদাহরণ হিসেবে নিতে পারেন। তার জন্মদিনে তার জন্য আমার উপহার ছিল প্যারিস ভ্রমণ। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি ছোট-খাটো জব করে কিছু পয়সা জমাতে পেরেছিলাম এবং সেটা দিয়ে আমি তাকে একটা ছোট ভ্রমণে পাঠিয়ে তাকে একটু আনন্দ দেবার, একটু স্বচ্ছন্দ দেবার, সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। ওটাই ছিল ওনার প্রথমবার বিদেশ ভ্রমণের ফ্লাইট, এবং ওনার পাসপোর্টটা ওনার ফ্লাইটের মাত্র 1.5 মাস আগেই তৈরি করা হয়েছিল। ভেবে দেখুন আমার তৈরি ক্রিম তাকে কতটা কম বয়সী দেখতে করে দিয়েছিল যে, এমনকি বিমানবন্দরের আধিকারিক মানতেই চাননি যে পাসপোর্টের ছবি আর আমার আম্মি একই ব্যক্তি? এমনকি আমার জন্য ওই পুনরুজ্জীবন ক্রিমটার ফলাফাল অনেকটাই চমকপ্রদ ছিল, কিন্তু বিশ্বাস করুন, সেটা খুবই আনন্দদায়ক চমক ছিল। আমার ক্রিমকে ধন্যবাদ, আমার আম্মিকে আজ অনেক কম বয়সী আর আকর্ষণীয় দেখায়, যেটা যে কোন মহিলার কাছেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

আমার প্রোডাক্ট দ্রুত গতিতে বলিরেখাগুলোকে মিটিয়ে দেয়, এমনকি অনেক বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রেও, ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে আঁটোসাঁটো করে, এবং চোখের নিচের ফোলা থলীগুলোকে দূর করে- ত্বক পুনরুজ্জীবনের জন্য এটা এক দুর্দান্ত ফর্মুলা। প্রথম ফলাফলটা দেখার পর, আমি আমার ফর্মুলাটার পেটেন্ট নেবার সিদ্ধান্ত নিই, এবং আমি একেবারে ঠিক সময়েই সেটা করে ফেলি! পেটেন্ট পাবার পর, আমার ফোন ওষুধ তৈরির কোম্পানিগুলির ফোন আর মেসেজের বন্যা বয়ে যেতে থাকে। তাদের সকলেরই একটাই দাবি, আমি তাদেরকে আমার ফর্মুলাটা বিক্রি করে দিই এবং তার কপিরাইট তাদেরকে হস্তান্তর করি।

কিন্তু, আপনি সেই সব অফার গ্রহণ করেননি, তাই তো?

অবশ্যই না। আমি এই পুনরুজ্জীবনকারী প্রোডাক্টটা আমার আম্মির জন্য তৈরি করেছিলাম, মুনাফা কামানোর জন্য নয়। আমি চাই সেই সমস্ত মহিলা তাদের সৌন্দর্য আর যৌবন ফিরে পান যাদের কাছে পুনরুজ্জীবন পদ্ধতি ও অপারেশন করার জন্য হাজার-হাজার ডলার নেই। এটা আমার জীবনের লক্ষ্য, এবং আমি নিজের এই নীতি থেকে সরে আসতে পারব না

আপনি পুরো প্রোডাক্টটা তৈরির গোটা বিষয়টাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রিত করেছিলেন? এর জন্য নিঃসন্দেহে প্রচুর টাকার দরকার পড়েছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান আমাকে এর জন্য সাহায্য করেছিলেন। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি আর ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ এই দুইয়ের সাথে সম্মিলিতভাবে কাজ করে আমরা এই ক্রিমটা উৎপাদনের কাজ শুরু করেছিলাম এবং এটাকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছি। আর আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান তার একটা খুব সুন্দর নামও দিয়েছেন- Goji Cream।

“ফারজানা ইয়াসমিনের আবিষ্কার সত্যিই অনন্য। উপাদান এবং সেগুলির সঠিক অনুপাতই এই চমৎকার করতে সমর্থ হয়েছিল। আমরা যখন প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালালাম, তার ফলাফল গোটা বৈজ্ঞানিক দুনিয়াকেই বিস্মিত করে দিয়েছিল!

Goji Cream -এ সেই সব খারাপ দিকগুলোর একটাও নেই যেগুলি বাজার-চলতি প্রোডাক্টগুলোর মধ্যে সাধারণত থাকে, যার মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং বিরূপ প্রতিক্রিয়ার মতো বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল- ওই সব প্রোডাক্টগুলো শুধুমাত্র সাময়িক ফলাফল দেয়। Goji Cream যে কোন বয়সের ক্ষেত্রেই নিখুঁত ফলাফাল দেয় এবং কোন সীমাবদ্ধতা ছাড়াই এটার ব্যবহার করা চলে। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গেছে এমনকি 65 বছরের মহিলারাও দ্রুত তাদের শরীরের বার্ধক্যজনিত ভাঁজগুলো থেকে মুক্তি পেতে পারেন, সেই সঙ্গে ত্বকের শুষ্কতা ও ঝুলে পড়ার মতো বিষয়গুলোও ঠিক হয়ে যায়। এছাড়াও Goji Cream 20-র কোঠায় থাকা মেয়েদের বয়স-সম্পর্কিত প্রতিরোধমূলক পরিবর্তনগুলোর জন্য কার্যকরী। এই ক্রিম ত্বককে সম্পূর্ণরূপে পুষ্টি জোগায় এবং বয়সের আগে বার্ধক্যের লক্ষণগুলো আসা থেকে আটকায়।

আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি যে, এই মুহূর্তে এর মতো কার্যকরী আর একটাও ত্বক পুনরুজ্জীবনকারী প্রোডাক্ট কোথাও পাওয়া যাবে না।“

আনিসুর রহমান (ইউনিভার্সিটি অব ফার্মেসি-র ল্যাবরেটরির বরিষ্ঠ গবেষক)

“আমরা যখন আমাদের তৈরি প্রোডাক্টটা ওষুধের দোকানগুলো থেকে বিক্রির চেষ্টা করেছিলাম তখন বড়-বড় ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোর থেকে প্রবল বাধা আসে। এত কম দামে এত ভাল জিনিস বিক্রি করে কেউ-ই তার বাজার নষ্ট করতে চায়নি। Goji Cream বাজার-চলতি সমস্ত পুনরুজ্জীবনকারী প্রোডাক্টগুলোর থেকে সবচেয়ে বেশি ফলপ্রসূ প্রোডাক্ট হিসেবে প্রমাণিত হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত, এই প্রোডাক্টের মতো এত ফলপ্রসূ একটা জিনিসকে এত কম দামে বিক্রির পরিকল্পনা ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলোর নেটওয়ার্কের পরিকল্পনার অংশ নয়। তাদের কাছে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল মুনাফা কামানো।

আমরাও একটা কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম- ওদের পরিকল্পনাকে প্রত্যাখ্যান করার আর Goji Cream-কে আমাদের শর্ত অনুযায়ী বাজারে বিক্রির জন্য নিয়ে আসার। Rechiol আর আমাদের সেই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই যার জন্য আমরা এত ফলপ্রসূ একটা ক্রিমকে সবচেয়ে কম দামে বিক্রি করতে পারছি- মাত্র 490,000 টাকায়।“

মণিরুল শেখ (ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড রিসার্চ-এর প্রধান)

আমরা ফারজানা ইয়াসমিনের আম্মির সাথে দেখা করা সুযোগ পেয়েছিলাম, যিনি আমাদের বিমানবন্দরের সেই ঘটনাটা বর্ণনা করতে-করতে হেসে খুন হচ্ছিলেন।

আপনার বুঝতেই পারছেন আমার কতটা আনন্দ হচ্ছিল তখন ওটা দেখে যে, বিমানবন্দরের ওই আধিকারিক কিছুতেই বিশ্বাস করতেই চাইছিলেন না যে, পাসপোর্টের ছবি আর আমি একই ব্যক্তি ছিলাম! সত্যি বলতে, আমার প্যারিস ভ্রমণে বিলম্ব হয়ে গেলেও আমার মেজাজ কিন্তু বেশ ফুরফুরেই ছিল ওই দিন। এই অসাধারণ উপহারটা আমাকে দেবার জন্য আমি সত্যিই আমার মেয়ের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমার কাছে এটা একটা চৎকার!

আপনার মেয়ে জানিয়েছেন তার Goji Cream তৈরির পিছনের অনুপ্রেরণা আপনিই। Rechiol.

ওটা আমার জন্য খুব মর্মস্পর্শী একটা ব্যাপার। আমার আজও মনে আছে ও কীভাবে পুনরুজ্জীবনকারী ক্রিমের প্রথম বোতলটা আমার হাতে এনে দিয়েছিল। ওই সময় আমার মনে এই প্রশ্নও আসেনি যে, সেটা কোন ফ্যাক্টরিতে তৈরি করা হয়েছিল- সেটা আমার কাছে শুধুই একটা উপহার ছিল যেটা ও নিজে তৈরি করেছিল। সেদিন আমার চোখে জল এসে গেছিল। আমি ওর প্রতি ভীষণ কৃতজ্ঞ…

প্রথম ফলাফলটা পেতে আপনার মোটামুটি কত সময় লেগেছিল?

এক মাসেরও কম! আমার মেয়ে আমাকে যেদিন ক্রিমটা দিয়েছিল সেই দিন থেকে আমার প্যারিস ভ্রমণের দিন অবধি আমি রোজ ক্রিমটা ব্যবহার করেছিলাম এবং ফলাফাল আমাকে চমকে দিয়েছিল। আমি কম করে হলেও 15 বছর কম বয়সী দেখতে হয়ে গেছিলাম! আর হয়ত আপনারা নিজেরাও সেটা নিজেদের চোখেই দেখতে পাচ্ছেন!

এটা শুধু সুন্দর দেখানো আর সুন্দর চেহার-ছবি পাবার ব্যাপারই নয়। আমার জীবনটাও অনেক উন্নত হয়েছে। আমি আগের থেকে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়েছি। আমার চারিপাশের মানুষজনের আমার প্রতি ব্যবহারও অনেক পাল্টে গেছে, এবং আমার জীবন বর্তমানে অনেক বেশি বর্ণময় হয়ে উঠেছে! আমি শুধু বাইরেই যৌবন ফিরে পাইনি, ভিতরেও পেয়েছি! আমার ব্যক্তিগত জীবন অনেক আনন্দময় হয়েছে, আমার থেকে অনেক কম বয়সী পুরুষেরা এখন আমার দিকে তাকায়, আমার সাথে চ্যাট করে! এখন আমি একজন মহিলা হিসেবে প্রকৃত আনন্দ উপভোগ করছি, আর হ্যাঁ, এখন আমার একজন প্রেমিকও রয়েছে। তার বয়স কত? – আমি সেটা বলতে চাই না, কিন্তু সে অবশ্যই আমার চেয়ে বয়সে ছোট।

যা হোক, ওই দিনের ওই ঘটনার পর আমি আমার ফ্লাইট মিস করি এবং আমার আর ছুটি কাটাতে যাওয়া হয়নি। তবে, সম্প্রতি আমি আমার প্রেমিকের সাথে একটা ভ্রমণে গেছিলাম! আর এই সব কিছুর জন্য আমি আমার মেয়ে ও তার তৈরি করা প্রোডাক্ট Goji Cream-কে ধন্যবাদ দিতে চাইব। Rechiol এটা শুনে ভাল লাগছে যে, এই ক্রিমটা এখন বাংলাদেশেই তৈরি হবে এবং আরও বহু মহিলাকে তাদের জীবন সুন্দর করে তুলতে, সুন্দরী, আর কম বয়সী হয়ে উঠতে, সাহায্য করবে।

এটা উল্লেখ করা জরুরি যে, Goji Cream সমস্ত রকমের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের মধ্যে দিয়ে গেছে এবং ডাকযোগে গোটা বাংলাদেশেই উপলভ্য করে দেওয়া হয়েছে। Rechiol তবে, এই নতুন প্রোডাক্টের এই চূড়ান্ত সাফল্যের কারণে একাধিক নকল প্রোডাক্টও বাজারে এসে পড়েছে। সেই সঙ্গে, বড়-বড় ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলোর নেটওয়ার্ক এবং ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো এখনও এই নতুন প্রোডাক্টের বিক্রির বিরুদ্ধে এবং একাধিক ফেক সাইট তৈরি করে অনেক বেশি মূল্যে তাদের নকল প্রোডাক্ট বিক্রি করছে।

সাবধানঃ আমাদের পণ্যের নকল হতে সাবধান!

Goji Cream সর্বোচ্চ ছাড়ে কেনা যাবে শুধুমাত্র সরবরাহকারীর ওয়েবসাইট থেকে।

মন্তব্যসমূহ – Goji Cream কিভাবে ব্যবহার করবেন, এটা কি

আভা আলম

এটা একটা চমৎকারী কোন বস্তু মনে হচ্ছে!!! আমিও এটা চাই। ওটার জন্য আমার 10টা ফ্লাইট মিস হলেও কোন ক্ষতি নেই!

শবনম মুশতারী

তাহলে, সমস্যাটা কীসে? চলুন Goji Cream অর্ডার করি, আর আবার যৌবন ফিরে পাই! Rechiol and become young again!

ফাইরুজ মালিহা

আমি ইতিমধ্যেই এটা কিনে ফেলেছি। এই হল তার ফলাফল!

মেহের আফরোজ

ফলাফলটা সত্যিই দুর্দান্ত!

লুসি রহমান

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল সেই রূপান্তর যেটা আপনার শরীরের ভিতরে ঘটছে। প্রথমত, আপনার মুখমণ্ডল আবার তার যৌবনকালে ফিরে যায়, এবং তারপর আপনার জীবনটা নানাবিধ অনুভূতি আর উত্তেজনায় পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে, আর সেটা কথায় বলে বোঝানো কঠিন!

নাশিদ কামাল

আম ওটার সঙ্গে পুরোপুরি একমত! এই ক্রিমটা ব্যবহার করার পর, আমার স্বামী আবার আমার প্রতি তার আকর্ষণ ফিরে পেয়েছেন, মনে হচ্ছে যেন আমরা দু’জনেই আবার আমাদের যৌবন বয়সে ফিরে গেছি এবং এখন আমরা এত বেশি যৌনসংসর্গ করি যা 20 বছর আগেও করতাম না!

দিলশাদ সুফিয়া

এই আমার সব ছবিগুলো! এখন আমার নিজেরই নিজের আগেকার ছবি দেখে বিরক্ত লাগে!

সাহানা বড়ুয়া

আমিও একমত! এই ক্রিমটা মুখমণ্ডলের সমস্ত খুঁতগুলোকে কার্যকরীভাবে সারিয়ে তোলে- সব চলে যায়- বলিরেখা, ঝুলে পড়া ত্বক, সব। প্রথম ব্যবহার থেকেই ফলাফল চোখে পড়ার মতো।

মিলা ইসলাম

আমার বয়স 53, আপনাদের কী মনে হয়, এই ক্রিমটা কি আমারও কাজে আসতে পারে? আমার প্রচুর মোটা-মোটা বলিরেখা আছে।

বদরুন্নেসা বেগম

ক্রিমটা আপনারও কাজে আসা উচিৎ। আসলে, আমার পরখ করে দেখা অন্য সমস্ত প্রোডাক্টগুলোর থেকে আমি এটাকে অনেক বেশি ভাল কাজ করতে দেখেছি।

রোশনারা মণি শাওন

এটা একটা চমৎকারী ক্রিম! এই দেখুন এর ফলাফাল।

রিনাত আলমগীর

এই ধরনের পরিবর্তনের জন্য এই ক্রিমের কতদিন মতো লাগতে পারে?

রুবায়াত জাহান

এক মাসের একটু বেশি

পামেলা রহমান

এই ক্রিমটার ব্যাপারে জানতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত! আমার জীবনেও অনেক বদল ঘটে গেছে। এখন আমি একজন প্রকৃত মহিলাদের মতোই আনন্দে জীবন কাটাচ্ছি… ধন্যবাদ!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eighteen − two =